কেন হতাশ ডি,এম,এফ সমাজ?
✅ যে ডিএমএফ এর সরকারী চাকুরীর প্রতি লোভ বেশী, সে নিজেকে সবসময় বেকার ভাবে।
✅ যে ডিএমএফ নিজেকে বেকার ভাবে, সে কখনো চিন্তা করে না, আসলে সে নিজে কি!
✅ যে ডিএমএফ এর কাজ করার মানসিকতা কম, সে শুধু বেকার নয়, সমাজের অভিশাপও বটে।
✅ চাকুরীর সন্ধান করাটা এক ধরনের চাকুরী। যে চাকুরীর সন্ধান করতে গিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক অন্যান্য ফালতু কাজে (যেমন মানুষের হাড়ির খবর নেওয়া, কাউকে বার বার মেসেঞ্জারে মেসেজ দিয়ে, কল দিয়ে বিরক্ত করা, অপরিচিত মানুষের প্রোফাইলে ছবি দেখা ইত্যাদি) ব্যবহার করে, সে হচ্ছে সোশ্যাল গাধা।
✅ যে ডিএমএফ শিক্ষা জীবনে নিজেকে ফাঁকি দিয়েছে, চাকুরীও তাকে ফাঁকি দিতে পারে।
✅ যে ডিএমএফ নিজে কিছু করার ক্ষমতা রাখে না, সে অন্যের ক্ষমতা ও সামর্থ্যকে ছোট করে দেখে।
✅ যে ডিএমএফ চার বছর শিক্ষা গ্রহনের পর, নিজেকে জ্ঞানী ভাবা শুরু করেছে, নিজেকে আর শিক্ষিত হওয়ার প্রয়োজন মনে করে না, সে দিনের পর দিন নিজেকে অশিক্ষিত লোকের কাতারে নিয়ে যাচ্ছে।
✅ যে ডিএমএফ অন্যের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহনকে লজ্জা মনে করে, সে সমাজে নির্লজ্জ হতে বেশী সময় লাগবে না।
✅ যে ডিএমএফ চাকুরী পাওয়াটা মামা খালুর ব্যাপার মনে করে, তার শিক্ষায় দুর্বলতা রয়েছে।
সবশেষে একটা কথা বলতে চাই, মাশরাফি, সাকিব, তামিম রা কেউ ক্রিকেটার হয়ে জন্মায়নি। তারাও আমাদের মত জন্মেছে। কিন্তু তাদের চিন্তা ধারা পরিশ্রম তাদের আজ এই পর্যন্ত নিয়ে এসেছে। সমাজে বড় হতে গেলে নিজেকে মাশরাফি, সাকিব, তামিম হতে হবে না, পরিশ্রম করুন, সাধনা করুন, চিন্তা ধারার পরিবর্তন ঘটান। আপনার সফলতা কেউ ঠেকাতে পারবে না।
Blog Writer : Syed Jahed Hossain
0 মন্তব্য(গুলি):